বাংলায়
'মাটির সৃষ্টি' প্রকল্প শুরু মুখ্যমন্ত্রীর
তিনি ঘোষণা করলেন এক নতুন
প্রকল্পের। গ্রাম বাংলার গরিব মানুষকে আর্থিক সঞ্জীবনী দিতে পারে এই ঘোষণা। নতুন
এই প্রকল্পের নাম 'মাটির সৃষ্টি'!
বুধবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠক করে তিনি বলেন, 'দুরন্ত বৈপ্লবিক কর্মসূচি ঘোষণা করছি। জেলা পরিষদের সভাধিপতিদের সঙ্গে বৈঠক করছি। ৫০০০০ একর জমি এতে আসবে। আড়াই লক্ষের বেশি মানুষ এতে উপকৃত হবে। পরিবেশ বান্ধব প্রজেক্ট। নাম 'মাটির সৃষ্টি'।' শুধু তাই নয়, তিনি জানান, ইতোমধ্যে ৬৫০০ একর জমিতে প্রাথমিক স্তরে কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে।
বুধবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠক করে তিনি বলেন, 'দুরন্ত বৈপ্লবিক কর্মসূচি ঘোষণা করছি। জেলা পরিষদের সভাধিপতিদের সঙ্গে বৈঠক করছি। ৫০০০০ একর জমি এতে আসবে। আড়াই লক্ষের বেশি মানুষ এতে উপকৃত হবে। পরিবেশ বান্ধব প্রজেক্ট। নাম 'মাটির সৃষ্টি'।' শুধু তাই নয়, তিনি জানান, ইতোমধ্যে ৬৫০০ একর জমিতে প্রাথমিক স্তরে কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী
এদিন স্পষ্টতই জানান, 'বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বীরভূম, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, পশ্চিম বর্ধমান। অনেক জমি
পড়ে রয়েছে। সরকারের ও কৃষকেরও। মাটি খুব রুক্ষ বলে কৃষকরা কিছু করতে পারেন না।
আমরা প্ল্যান করেছি, এই
মাটির সৃষ্টি প্রকল্পের মাধ্যমে মাছ চাষ, পশু পালনের মতো কাজ চলবে। স্থানীয় চাষিদের দশ-কুড়ি একর ও
সরকারি জমি নিয়ে মাইক্রো প্ল্যান তৈরি করা হবে, কো অপারেটিভ গড়া হবে, মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে
কাজে লাগানো হবে। কোনও ঠিকাদার নিয়োগ করা হবে না। ১০০ দিনের কাজে লাগানো হবে।'
মুখ্যমন্ত্রী এদিন আরও ঘোষণা করেন, লকডাউন উঠলেই বাংলার প্রতি জেলায় সার্ভে শুরু হবে। আর সেই সার্ভে হবে মহামারী কেন্দ্রিক। ভারতের প্রথম রাজ্য হিসেবে বাংলায় শুরু হবে এই সার্ভে।
মুখ্যমন্ত্রী এদিন আরও ঘোষণা করেন, লকডাউন উঠলেই বাংলার প্রতি জেলায় সার্ভে শুরু হবে। আর সেই সার্ভে হবে মহামারী কেন্দ্রিক। ভারতের প্রথম রাজ্য হিসেবে বাংলায় শুরু হবে এই সার্ভে।
সত্ত্বর আপডেট পাওয়ার জন্য আমাদের
হোয়াটসআপ গ্রুপে এক্ষুনি যুক্ত হয়ে যান
এই বিষয়টি যদি আপনি সরাসরি দেখতে চান তাহলে নীচে
দেওয়া ভিডিওতে ক্লিক করুন ও ভালো লাগলে আমাদের চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করে নিন।
0 Comments