গৃহ-পর্যবেক্ষণে থাকার নিয়ম কী কী?
পরিবারের সদস্যরাই বা কী করবেন? জেনে নিন
করোনাভাইরাসের
মোকাবিলা করতে হলে সচেতনতা এবং সতর্ক হওয়া জরুরি। প্রয়োজনে হোম কোয়রান্টিন অথবা
গৃহ-পর্যবেক্ষণেও থাকা অত্যন্ত জরুরি। কী ভাবে করোনা সংক্রমণ থেকে নিজেকে
বাঁচাবেন, তা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিচ্ছেন প্রায় প্রতিদিনই। রাজ্য সরকার
বিজ্ঞাপন দিয়েও তা সবিস্তার জানাচ্ছে। করোনা সংক্রান্ত যে কোনওপ্রয়োজনেচালু
হয়েছেকন্ট্রোল রুমও। নম্বর দু’টি— ০৩৩ ২৩৪১ ২৬০০, ১৮০০ ৩১৩ ৪৪৪ ২২২।
গৃহ-পর্যবেক্ষণ কী? এই সময় কী কী করণীয়?
•
আলো-বাতাস চলাচল করে এমন সিঙ্গল রুমে থাকুন। রুমের সঙ্গে আলাদা শৌচালয় থাকলে ভাল।
• ওই রুমে অন্য কারও থাকার প্রয়োজন হলে, দু’জনের মধ্যে কমপক্ষে ১ মিটার দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
• বাড়ির বয়স্ক ব্যক্তি, গর্ভবতী মহিলা, শিশু এবং অন্যান্য অসুস্থ ব্যক্তির থেকে দূরে থাকতে হবে।
• বাড়ির বাইরে বেরবেন না কোনও অবস্থাতেই সামাজিক বা ধর্মীয় সমাবেশে যোগ দেবেন না।
• সাবান এবং জল অথবা অ্যালকোহল আছে এমন স্যানিটাইজার দিয়ে বারবার হাত ধুতে হবে।
• থালা, গ্লাস, কাপ, তোয়ালে, বিছানা ইত্যাদির মতো ঘরোয়া জিনিসপত্র বাড়ির কারও সঙ্গে শেয়ার করবেন না।
• সব সময় সার্জিকাল মাস্ক পরতে হবে। ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা অন্তর মাস্ক পাল্টাতে হবে। ডিসপোজেবল মাস্ক পুনরায় ব্যবহার করবেন না।
• বাড়িতে পরিচর্যার সময় রোগী, তার কাছাকাছি থাকা ব্যক্তির মাস্ক ব্লিচ অথবা সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইট সলিউশন দিয়ে জীবাণুমুক্ত করে পুড়িয়ে ফেলতে হবে। অথবা মাটিতে পুঁতে দিতে হবে।
• জ্বর, সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্টের মতো দেখা দিলে, নিকটবর্তী স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যোগাযোগ করতে হবে।
যদি কেউ গৃহ-নজরবন্দিতে থাকেন, তাঁর পরিবারের সদস্যদের কী কী নিয়ম মেনে চলা উচিত?
• দেখাশোনার জন্যে বাড়ির কেউ একজন নিযুক্ত থাকবেন।
• তাঁর সঙ্গে সরাসরি স্পর্শ থেকে বিরত থাকুন।
• প্যাথোলজিক্যাল জিনিসপত্র ধরা, ঘরের মেঝে পরিষ্কারের সময়ডিসপোজেবল গ্লাভস পরতে হবে। গ্লাভস খোলার সময় হাত ধুয়ে নিতে হবে।
• কোনও অতিথিকে ওই ঘরে ঢুকতে দেওয়া যাবে না।
• যদি ওই ব্যক্তির উপসর্গ দেখা যায়, তার কাছাকাছি আসা সকলকেই ১৪ দিনের জন্য গৃহ-পর্যবেক্ষণে থাকতে হবে। পরের রিপোর্ট আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
গৃহ-পর্যবেক্ষণ কী? এই সময় কী কী করণীয়?
• ওই রুমে অন্য কারও থাকার প্রয়োজন হলে, দু’জনের মধ্যে কমপক্ষে ১ মিটার দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
• বাড়ির বয়স্ক ব্যক্তি, গর্ভবতী মহিলা, শিশু এবং অন্যান্য অসুস্থ ব্যক্তির থেকে দূরে থাকতে হবে।
• বাড়ির বাইরে বেরবেন না কোনও অবস্থাতেই সামাজিক বা ধর্মীয় সমাবেশে যোগ দেবেন না।
• সাবান এবং জল অথবা অ্যালকোহল আছে এমন স্যানিটাইজার দিয়ে বারবার হাত ধুতে হবে।
• থালা, গ্লাস, কাপ, তোয়ালে, বিছানা ইত্যাদির মতো ঘরোয়া জিনিসপত্র বাড়ির কারও সঙ্গে শেয়ার করবেন না।
• সব সময় সার্জিকাল মাস্ক পরতে হবে। ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা অন্তর মাস্ক পাল্টাতে হবে। ডিসপোজেবল মাস্ক পুনরায় ব্যবহার করবেন না।
• বাড়িতে পরিচর্যার সময় রোগী, তার কাছাকাছি থাকা ব্যক্তির মাস্ক ব্লিচ অথবা সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইট সলিউশন দিয়ে জীবাণুমুক্ত করে পুড়িয়ে ফেলতে হবে। অথবা মাটিতে পুঁতে দিতে হবে।
• জ্বর, সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্টের মতো দেখা দিলে, নিকটবর্তী স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যোগাযোগ করতে হবে।
যদি কেউ গৃহ-নজরবন্দিতে থাকেন, তাঁর পরিবারের সদস্যদের কী কী নিয়ম মেনে চলা উচিত?
• দেখাশোনার জন্যে বাড়ির কেউ একজন নিযুক্ত থাকবেন।
• তাঁর সঙ্গে সরাসরি স্পর্শ থেকে বিরত থাকুন।
• প্যাথোলজিক্যাল জিনিসপত্র ধরা, ঘরের মেঝে পরিষ্কারের সময়ডিসপোজেবল গ্লাভস পরতে হবে। গ্লাভস খোলার সময় হাত ধুয়ে নিতে হবে।
• কোনও অতিথিকে ওই ঘরে ঢুকতে দেওয়া যাবে না।
• যদি ওই ব্যক্তির উপসর্গ দেখা যায়, তার কাছাকাছি আসা সকলকেই ১৪ দিনের জন্য গৃহ-পর্যবেক্ষণে থাকতে হবে। পরের রিপোর্ট আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
এই বিষয়টি যদি আপনি সরাসরি দেখতে চান
তাহলে নীচে দেওয়া ভিডিওতে ক্লিক করুন ও ভালো লাগলে আমাদের চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব
করে নিন।
0 Comments